Friday, 29 December 2017

Happy New Year 2018


Friday, 22 December 2017

মেলা মানুষ যত সচেতন হবে বীমা ব্যবসা তত বাড়বে: অর্থমন্ত্রী -2017

সিলেট বীমা মেলা-2017
মানুষ যত সচেতন হবে বীমা ব্যবসা তত বাড়বে: অর্থমন্ত্রী
দেশের বীমাখাত উন্নয়নে এবং বীমা বাজার প্রসারে জন সচেতনতার উপর গুরুত্ব দিয়েঅর্থমন্ত্রী বলেছেন, মানুষ যত সচেতন হবে বীমা ব্যবসা তত বাড়বে। সিলেট বীমা মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
অনুষ্ঠানে কয়েকজন বীমা গ্রাহকের হাতে বীমা দাবির চেক তুলে দেন অর্থমন্ত্রী।
বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)'র আয়োজনে দু'দিনব্যাপী বীমা মেলা শুরু হয়েছে। কবি নজরুল অডিটোরিয়ামে দু'দিনব্যাপী বীমা মেলা শুরু হয়েছে আজ শুক্রবার সকালে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বীমা একটি ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, এটা অর্থনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।


দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড দিন দিন বেড়ে চলেছে জানিয়ে তিনি বলেন, অর্থনীতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ বীমা। অর্থনীতির কর্মকাণ্ড যত বাড়বে বীমার প্রসার তত বাড়বে।

বীমা সম্পর্কে জনসচেতনতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, মানুষ যত সচেতন হবে বীমার বাড়বে।

আইডিআরএ চেয়ারম্যান মো. শফিকুর রহমান পাটোয়ারীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত রয়েছেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মানিক চন্দ্র দে, নিয়ন্ত্রক সংস্থার সদস্য ও বীমা মেলা ২০১৭ আয়োজক কমিটির সভাপতি গকুল চাঁদ দাস, কর্তৃপক্ষের সদস্য ও মেলা আয়োজক কমিটির কোষাধ্যক্ষ বোরহান উদ্দিন আহমদ।


এছাড়া সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশন (বিআইএ)'র ১ম ভাইস প্রেসিডেন্ট রুবিনা হামিদ, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিআইএফ'র মহাসচিব বি এম ইউসুফ আলী, সন্ধানী লাইফের মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আহসানুল ইসলাম টিটু, গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা চৌধুরী, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জালালুল আজিম, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা পি কে রায় উপস্থিত রয়েছেন।

Wednesday, 6 December 2017

স্বাস্থ্য বীমার আওতায় ভিয়েতনামের ৮২ শতাংশ নাগরিক

ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক: ভিয়েতনামের ৮২ শতাংশ নাগরিক স্বাস্থ্য বীমার আওতায় এসেছে। আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ এই সংখ্যা শতভাগে উন্নীত করার চেষ্টা চলছে। বয়স্ক নাগরিকের সংখ্যা ক্রমেই বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশটির সরকার স্বাস্থ্য বীমার আওতা ও সেবার মান বাড়াতে কাজ করছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী গুয়েন থি কিম তিয়েন জানিয়েছেন, ২০১৬ সালের হিসাব অনুসারে বর্তমানে দেশের ৮১.৭ শতাংশ জনসংখ্যা স্বাস্থ্য বীমা পরিকল্পের আওতায় এসেছে। এরআগে ২০১৩ সালে দেশের ৬৮ শতাংশ জনসংখ্যা স্বাস্থ্য বীমার আওতায় আসে।
জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিল জানিয়েছে, আগামী ২০৪৯ সাল নাগাদ ভিয়েতনামে জনসংখ্যা দাঁড়াবে ১০ কোটি ৫০ লাখে।একই সময়ে দেশটিতে ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সের নাগরিকের সংখ্যা দাঁড়াবে ১৮.৮ শতাংশের বেশি।
বীমার চাহিদা পূরণে ভিয়েতনাম সরকার দেশটির বেসরকারি বীমাখাতকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে। এরই অংশ হিসেবে গত বছরের জানুয়ারিতে স্বাস্থ্যসেবা খাতের ১৭টির মধ্যে একটি বিদেশি বিনিয়োগের জন্য উন্মুক্ত করেছে। ভিয়েতনামের স্বাস্থ্য বীমার লক্ষ্য হচ্ছে প্রত্যাশিত জনসংখ্যার উদ্দেশ্যে পরিচালনা করা। (সূত্র: আইএএন)

সংসদে আইন পাস চাকরি হারালে বীমা সুবিধা দেবে মালয়েশিয়া

ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক: চাকরি হারানো কর্মচারীদের সাময়িক আর্থিক সহায়তা দিতে বীমা চালু করছে মালয়েশিয়া। এ লক্ষ্যে ‘এমপ্লয়মেন্ট ইন্স্যুরেন্স সিস্টেম’ বা ইআইএস নামে একটি খসড়া বিল গত বৃহস্পতিবার পাস করেছে দেশটির সংসদ। ২০১৮ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বীমা তহবিলে অর্থ সংগ্রহ শুরু হবে এবং বীমা সুবিধা প্রদান করা হবে ২০১৯ সাল থেকে।
নতুন এই আইন অনুসারে, নিয়োগকর্তা এবং কর্মচারী প্রত্যেককেই বেতনের শূন্য দশমিক ২ শতাংশ অর্থ বীমা তহবিলে প্রদান করতে হবে। যেখান থেকে চাকরি হারানো কর্মচারীদের বীমা দাবি পরিশোধ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় থাকবে ৪ লাখ ৩০ হাজার নিয়োগকর্তা এবং ৬৬ লাখ কর্মচারী।
স্বেচ্ছায় বা বাধ্যতামূলকভাবে যেসব কর্মচারী চাকরি হারাবেন অথবা কোম্পানির ব্যয় সঙ্কোচন বা ব্যবসা পুনর্গঠনের কারণে কিংবা ব্যবসায় ক্ষয়ক্ষতি বা বন্ধ হওয়ার কারণে যেসব কর্মচারী চাকরি হারাবেন শুধুমাত্র তাদেরই বীমা সুবিধা দেবে এই এমপ্লয়মেন্ট ইন্স্যুরেন্স সিস্টেম।
যেসব কর্মচারীর মাসিক উপার্জন ৪ হাজার মালয়েশিয়ান রিংগিত বা তার বেশি তাদেরকে মাসে সর্বোচ্চ ৫৯.৩০ মালয়েশিয়ান রিংগিত বা ১৪.০৮ মার্কিন ডলার আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে। এছাড়া যাদের মাসিক উপার্জন ৩০ মালয়েশিয়ান রিংগিত তাদের আর্থিক সুবিধার পরিমাণ শুরু হবে ১০ সেন্ট থেকে। 
চাকরি হারানোর পর থেকে ৬ মাস পর্যন্ত সাময়িক এই আর্থিক সুবিধা প্রদান করা হবে কর্মচারীদের। বীমা পরিকল্পটি পরিচালনা করবে সোস্যাল সিকিউরিট অর্গানাইজেশন (এসওসিএসও) । একজন বা তার বেশি কর্মচারী নিয়ে গঠিত সকল প্রতিষ্ঠান এবং কোম্পানির জন্য আইনটি মানা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
এদিকে শ্রমিকদের জন্য নতুন সুরক্ষা হিসেবে আইনটিকে সাদর সম্ভাষণ জানিয়েছে মালয়েশিয়ান ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস। সংগঠনটি দেশের বেসরকারি খাতের ৫ লাখ কর্মকর্তা-কর্মচারীর প্রতিনিধিত্ব করে বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে এশিয়া ইন্স্যুরেন্স রিভিউ।
এরআগে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক জানিয়েছিলেন, চাকরি হারানো বা আয় কমে যাওয়ার কারণে সৃষ্ট অসচ্ছলতা এবং দরিদ্রতা কমানো এই বীমা পরিকল্পের উদ্দেশ্য। তার মতে, চাকরি হারানোর পর নতুন কর্মক্ষেত্র অনুসন্ধানের সময় প্রয়োজনীয় ব্যয় নির্বাহে সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে শ্রমিকদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনি প্রদান করবে এই বীমা।

বীমাখাতে আরো চাকরি জাতীয়করণ করবে সৌদি আরব

ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক: বীমাখাতে আরো চাকরি জাতীয়করণ করবে সৌদি আরব। এরই অংশ হিসেবে প্রযুক্তিগত ও ব্যবস্থাপনার চাকরি দ্রুত জাতীয়করণ করা হবে বলে জানিয়েছেন সৌদি আরব মনিটারি অথরিটি (এসএমএ)'র গভর্নর আহমেদ আব্দুল করিম আল-খলিফী। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত বীমা এবং পুনর্বীমা সংস্থার প্রায় ৫৮ শতাংশ চাকরি জাতীয়করণ করা হয়েছে।
রিয়াদে ৪র্থ সৌদি ইন্স্যুরেন্স সিম্পোজিয়ামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গভর্নর আল-খলিফী এসব কথা জানান। রোববার দু'দিনব্যাপী এই সিম্পোজিয়াম উদ্বোধন করা হয়। ইন্স্যুরেন্স জেনারেল কমিটি ইন রিয়াদ এই সিম্পোজিয়াম আয়োজন করে।
গভর্নর আল-খলিফী বলেন যে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় এবং সমন্বয়নে "ইওর স্কলারশিপ ইজ ইওর প্রফেশন" প্রোগ্রামের আওতায় অ্যাকচুয়ারিয়াল সায়েন্স অধ্যয়ন করার জন্য সৌদি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করছে সৌদি আরব মনিটারি অথরিটি।
এছাড়া কিং ফাহাদ ইউনিভার্সিটি অব পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড মিনারেলস এবং কিং সউদ বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা পরিচালিত কয়েকটি সৌদি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সহযোগিতা করে শিক্ষার্থীদেরকে এই ধরনের বিশেষত্ব প্রদান করে এসএএমএ, আল-খলিফী।
সৌদি আরব মনিটারি অথরিটির গভর্নর আহমেদ আব্দুল করিম আল-খলিফী রাজ্যের বীমাখাত মোকাবেলা করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জগুলি ৪র্থ সৌদি বীমা সম্মেলনে তুলে ধরে বলেন, গত বছরের জিডিপি'তে বীমাখাতের অবদান ১.৫ শতাংশের কম।
সকল গাড়ি বীমা কোম্পানিকে দু'টি পৃথক বিভাগ স্থাপনের নির্দেশনা দিয়েছে সৌদি আরব মনিটারি অথরিটি। এরমধ্যে একটি বিভাগ দাবি পরিশোধে কাজ করবে এবং অন্যটি গ্রাহক সেবা প্রদান করবে। এই দু'টি বিভাগের চাকরি সম্পূর্ণরূপে জাতীয়কারণ করা যায়, বলেন আল-খলিফী।
ইন্স্যুরেন্স জেনারেল কমিটি'র চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ আল-সুদাইস বলেন, বীমাখাত একটি অসাধারণ বৃদ্ধির সাক্ষী হয়েছে। ২০১৬ সালে মোট গ্রাস প্রিমিয়াম দাঁড়ায় ৩৬.৮ বিলিয়ন সৌদি রিয়াল। এসময়ে মোট দাবি পরিশোধ ২৬ বিলিয়নে পৌঁছেছে। এছাড়া ১৬০ শতাংশ বেড়ে মুনাফার পরিমাণ ২.১ বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে, ২০১৫ সালে যা ছিল ৮১০ মিলিয়ন রিয়াল। (সূত্র: সৌদি গেজেট)

আন্তর্জাতিক: বীমার টাকা পেতে ৩বার মৃত্যু!


ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক: বীমার টাকা পেতে পর পর ৩বার মৃত্যুবরণ করলেন এক ব্যক্তি। অভিনব এমন ঘটনা ঘটেছে ভারতের মধ্য প্রদেশের নবগাঁও নামক এক উপজাতি অধ্যুষিত অঞ্চলে। ৩বার তার নামে মৃত্যুসনদ ইস্যু করেছেন গ্রাম পঞ্চায়েত। প্রধানমন্ত্রীর জন ধন কর্মসূচির আওতায় বীমা দাবি পেতে এই অপকৌশলের আশ্রয় নেন বাবাদিন বাইগা নামক ওই মৃত ব্যক্তির নিকটাত্মীয়রা।
টাইমস অব ইন্ডিয়া এক প্রতিবেদনে জানায়, ঘটনার সূত্রপাত হয় ২০১৬ সালের ২০ নভেম্বর যখন বাইগা মৃত্যুবরণ করেন। এসময় তার মৃত্যুসনদ ইস্যু করে গ্রাম পঞ্চায়েত। তার মৃত্যুর পক্ষকাল পরেই ৬ ডিসেম্বর, ২০১৬ তে জন ধন প্রকল্পে প্রধানমন্ত্রীর বীমা যোজনার অধীনে নেয়া হয় তার বীমা। এ ঘটনার পরই বাবাদিন বাইগার মৃত্যুর তারিখ ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৬ উল্লেখ করে পুনরায় মৃত্যুসনদ ইস্যু করে গ্রাম পঞ্চায়েত এবং তার জন্য বীমা দাবি উত্থপন করা হয়।
গোপাহরু পুলিশ স্টেশন ইনচার্জ উমা সঙ্কর যাদেব বলেন, অল্প কয়েক দিনের মধ্যে (এ ঘটনার ক্ষেত্রে ১০ দিন) যদি কারো মৃত্যু হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে বীমা দাবি নিষ্পত্তিতে নিষেধাজ্ঞার যে আইন রয়েছে সেটির ওপর প্রতারকরা অসন্তুষ্ট ছিল। এ কারণে বীমা দাবি নাকোচ হওয়ার পর নতুন করে বাবাদিন বাইগার ভূয়া মৃত্যুসনদ দাখিল করে প্রতারকরা, যুক্ত করেন তিনি।
উমা সঙ্কর যাদেব বলেন, বীমা দাবি নাকোচ হওয়ার পর প্রতারকচক্র দ্বিতীয় দফা ভূয়া মৃত্যুসনদ দাখিল করে, যাতে বাবাদিন বাইগার মৃত্যুর তারিখ উল্লেখ করা হয় ২০ জানুয়ারি, ২০১৭। দ্বিতীয় দফায় তাদের মৃত্যুদাবি গ্রহণযোগ্য হয় এবং তারা ২ লাখ রুপি পান। তবে তাদের এই প্রতারণা সম্পর্কে কেউ একজন পুলিশকে জানিয়ে দেয়। এ প্রতারণার সঙ্গে মৃতের বিধবা স্ত্রী, একজন ব্যাংক ম্যানেজার এবং কয়েকজন গ্রাম কর্মকর্তা জড়িত ছিলেন।
পুলিশ কর্মকর্তা জানান, এ ঘটনায় আমরা একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্তের পর ৪ জনের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। অভিযুক্তরা হলেন- ভিলেজ সেক্রেটারি পিয়ারেলাল সিং, গ্রামের রোজগার সহায়ক জিতেন্দ্র কুমার উপাধ্যায়, সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এর খারোন্দি শাখার ম্যানেজার শামিয়ো রঞ্জন বেহরা এবং বাবাদিন বাইগার বিধবা স্ত্রী শান্তি বাই।

বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আইন ২০১০

কর্তপক্ষ একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা হইবে এবং উহার স্থায়ী ধারাবাহিকতা ও একটি সাধারণ সীলমোহর থাকিবে এবং ইহার স্থাবর ও অস্থাবর উভয় প্রকার সম্পত্তি অর্জন করিবার, অধিকারে রাখিবার ও হস্তান্তর করিবার ক্ষমতা থাকিবে এবং ইহার পক্ষে ইহা নিজের নামে মামলা দায়ের করিতে পারিবে এবং ইহার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা যাইবে।
সম্পূর্ণ আইনটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন। 
প্রকাশের তারিখ- ২৪ জুন, ২০১৫

বীমা আইন ২০১০

প্রকাশের তারিখ- ২৪ জুন, ২০১৫
“অংশগ্রহণকারী পলিসি” অর্থ লাইফ ইন্সুরেন্স ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয়ে উহার অর্থ বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট চুক্তি, স্বাস্থ্য সম্পর্কিত চুক্তি, গোষ্ঠি লাইফ ইন্সুরেন্স চুক্তি এবং গোষ্ঠি স্বাস্থ্য সম্পর্কিত চুক্তি ব্যতীত এইরূপ চুক্তি যাহার শর্তাবলীর অধীনে বীমা পলিসি গ্রাহক লাইফ ইন্সুরেন্স সংক্রান্ত বীমাকারীর লভ্যাংশ বা উদ্বৃত্ত বিতরণে অংশগ্রহণের অধিকারী; তবে পলিসির অধীনে দেয় সুবিধা, যদি তাহা চুক্তির শর্তাবলী অনুয়ায়ী নির্ধারিত হয় এবং উহাতে বীমাকারীর ঐচ্ছিক ক্ষমতা প্রয়োগযোগ্য না হয়, তাহা হইলে উক্ত সুবিধা এই দফার উদ্দেশ্য পূরণকল্পে লভ্যাংশ বা উদ্বৃত্ত বিতরণ বলিয়া গণ্য হইবে না।
সম্পূর্ণ আইনটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন…

বীমা কর্মীদের মানবসেবক বললেন আইডিআরএ'র নির্বাহী পরিচালক

বীমা মানুষের দুর্দিনে পাশে দাঁড়ায়, বীমা ব্যবসা মানবসেবা। এমন মন্তব্য করে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)'র নির্বাহী পরিচালক খলিল আহমদ বলেন, বীমা পেশাজীবীরা মানবসেবায় নিয়োজিত।
আজ বুধবার বরিশাল অডিটোরিয়ামে পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের বীমা দাবির চেক হস্তান্তর ও সুধী সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখছিলেন আইডিআএ'র এই উর্ধ্বতন কর্মকর্তা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সদস্য গকুল চাঁদ দাস।
খলিল আহমদ বলেন, বাংলাদেশের যতো উন্নয়ন হবে, সাধারণ মানুষ বীমার প্রতি ততো আগ্রহী হয়ে উঠবে। বীমার উন্নয়ন ছাড়া দেশের উন্নয়ন হবে না। সাধারণ মানুষের কাছে বীমার সুফল আপনাদের পৌছে দিতে হবে।
বীমা সম্পর্কে প্রচলিত ধারণা খণ্ডন করে তিনি বলেন, আমি বীমাকে বিশ্বাস করতে পারতাম না। আমার এক শিক্ষক আমাকে একটা পলিসি করিয়েছিল। আমি তার প্রতি আর বিশ্বাস রাখতে পারি নাই। তাই বুঝি আল্লাহ আমাকে বীমাখাতে দায়িত্ব দিয়েছে।
তিনি বলেন, এখন দেখছি বীমা কোম্পানি টাকা দেয়। এখন আরো দেখছি একটি কোম্পানি আনুষ্ঠানিকভাবে টাকা দিচ্ছে।  অন্যান্য কোম্পানিগুলোকেও আনুষ্ঠানিকভাবে দাবি পরিশোধের উদ্যোগ নেয়া উচিত, মন্তব্য করেন নিয়ন্ত্রক সংস্থার এই নির্বাহী পরিচালক।
কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এবং বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স ফোরামের প্রেসিডেন্ট বি এম ইউসুফ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ৫ হাজার ১১ জন বীমা গ্রাহককে ৯ কোটি ১২ লাখ ২১ হাজার ২১১ টাকার দাবি পরিশোধ করা হয়।